Lean More Bd 24 আপাদেরকে যে বিষয়ে তথ্য দিয়ে হেল্প করবে তা হলো, টেকনোলজি, হেলথ টিপস, ধর্ম, ইন্সুরেন্স ও লোন । সুতরাং Lean More Bd 24 এর সাথে থাকুন।

শিরোনাম :

সোমবার, ৫ জুন, ২০২৩

রাজনীতি কাকে বলে? রাজনীতি কত প্রকার ? আধুনিক রাজনীতির প্রধান শক্তি কি?

রাজনীতি কাকে বলে?

রাজনীতি বস্তুসংস্কৃতি বা সামাজিক ব্যবস্থার পরিচালক বা সাধনা বিধানকে বুঝাতে ব্যবহৃত একটি শব্দ। রাজনীতি হলো প্রশাসনিক, আর্থিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রগত পদক্ষেপের ব্যবস্থা ও ব্যবস্থাপনার সমগ্রতা। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিচালক উপকরণ, যা একটি দেশের সামরিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রিক বিষয়গুলির প্রশাসনে ব্যবহৃত হয়। 

রাজনীতি দ্বারা সরকার কর্মকাণ্ড, আইন এবং নীতিমালা গঠন করে এবং নির্ধারণ করে যে এই সম্পদের ব্যবহার করবে। রাজনীতি মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন দলের ও সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর ইচ্ছা ও মাগ পূর্ণ করা হয় এবং নির্ধারিত হয় যে এই মাগগুলি কিভাবে পূরণ হবে সেটির সম্পর্কে। রাজনীতি কে প্রায়শই সরকার বা সরকারী কার্যক্রম সম্পর্কে যুক্ত করা হয়, তবে এটি অন্যান্য সামাজিক ব্যবস্থাগুলিও পরিচালনা করতে পারে। 

রাজনীতি কেবল একটি দেশের পরিচালনা নয়, বরং এটি বিশ্বব্যাপী কর্মকাণ্ড যার মাধ্যমে রাষ্ট্রগুলি এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সম্পদ ও ব্যবস্থাপনা হয়। রাজনীতি বিভিন্ন ধরনের সংগঠনগুলির মধ্যে সরকার, সমাজগণ এবং বিপণিপক্ষের সমন্বয় ও সম্পর্ক গঠন করে।

রাজনীতি কত প্রকার

রাজনীতি একটি ব্রহ্মবিষ্ণুভক্ত পথ। এটি একটি বস্তুতন্ত্রের চক্রের মাধ্যমে দেশের বা সমাজের বিভিন্ন বিষয়গুলি নিয়ন্ত্রণ করে এবং নির্ধারণ করে। রাজনীতি কয়েকটি প্রকারে বিভক্ত হতে পারে, যা নিম্নলিখিতগুলিঃ

  • রাষ্ট্রীয় রাজনীতি: রাষ্ট্রীয় রাজনীতি সরকার এবং রাষ্ট্রসংস্থার ক্ষেত্রে ঘটে। এটি সংসদ, নিকট সচিবালয়, মন্ত্রিসভা, আইনগত সিদ্ধান্ত, কানুনের ক্ষেত্রে পরিচালিত হয়।
  • সামাজিক রাজনীতি: সামাজিক রাজনীতি সমাজের ভিত্তিতে ঘটে এবং ব্যক্তিদের সামাজিক অধিকার ও ন্যায্যতা নিশ্চিত করতে মানবাধিকারকে সম্পর্কে পরিচালিত হয়। এটি সমাজের উন্নয়ন, সমাজসেবা, ন্যায্যতা সংস্কারের ক্ষেত্রে প্রভৃতি করে।
  • আন্তর্জাতিক রাজনীতি: আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশ্বসামঞ্জস্যে এবং দেশগুলির মধ্যে সম্পর্ক এবং পরস্পরের সম্প্রসারণে ঘটে। এটি রাষ্ট্রের সুরক্ষা, বিদেশ নীতি, সম্প্রসারণ ব্যাপারে গবেষণা করে।
  • রাজনৈতিক রাজনীতি: রাজনৈতিক রাজনীতি ব্যক্তিগত এবং দলীয় রাজনীতি নিয়ে ঘটে। এটি নেতৃত্ব, ভোটার প্রাপ্তি, দলের ইদালত, নীতি ও প্রচারের ক্ষেত্রে পরিচালিত হয়।

এগুলি মাত্র কয়েকটি উদাহরণ, রাজনীতি একটি বিসমিল্লাহ নগরবাসীদের উত্থান এবং সম্প্রসারণ করে। সমাজের নীতি এবং সমাজ সেবায় রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরের পদক্ষেপ সম্পর্কে পরিচিতি রাখা উচিত।

আধুনিক রাজনীতির প্রধান শক্তি কি?

আধুনিক রাজনীতির প্রধান শক্তি সম্পর্কে বিভিন্ন উপায়ে আলোচনা করা যেতে পারে, কারণ এটি প্রায়শই সময়সূচীর উপরে নির্ভর করে। তবে কিছু মূলত শক্তিসমূহ নিম্নরূপে দৃশ্যমান হতে পারে:

  • জনমানসিক শক্তি: জনমানসিক শক্তি বলতে ব্যক্তিগত এবং সামাজিক আন্দোলনে জনগণের চেতনা, সচেতনতা এবং সম্প্রচার মাধ্যমে প্রকাশিত পরিবর্তনশীলতা বোঝানো হয়। এটি মানুষের বিশ্বাস, সংগঠনশক্তি এবং আন্দোলনের মাধ্যমে পরিবর্তন আমন্ত্রণ করে।
  • র্থনীতিক শক্তি: আর্থিক শক্তি অর্থনীতি এবং বাণিজ্যিক সম্প্রদায়ের মাধ্যমে প্রাপ্ত হয়। এটি অর্থনীতিক সংস্থা, প্রতিষ্ঠান, সরকার এবং ব্যক্তিগত অর্থনীতিক প্রশাসনের মাধ্যমে প্রকাশিত হতে পারে। অর্থনীতিক শক্তি প্রধানতঃ পূর্ণতার অর্থপ্রবন্ধতা এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমের উপর নির্ভর করে।

  • সামরিক শক্তি: সামরিক শক্তি সম্পর্কে কথা বলতে পারে যুদ্ধ সংস্থা, সামরিক বাহিনী, প্রযুক্তি এবং সামরিক সাধারণ মানুষের সংখ্যার উপর নির্ভর করে এমন শক্তি বোঝাতে। সামরিক শক্তির উদাহরণ হতে পারে সশস্ত্র বাহিনী, নিরাপত্তা সংস্থা, জরিপ সংস্থা এবং জাতীয় সুরক্ষা প্রশাসন।

  • রাজনীতিবিদ্যার শক্তি: রাজনীতিবিদ্যার শক্তি মূলতঃ নীতি, কানুন এবং রাষ্ট্রপতির কর্মক্ষমতা উপর নির্ভর করে। এটি সরকার, পরামর্শদাতা, নীতিবিদ, অধিকারী ব্যক্তি এবং বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় সংস্থা দ্বারা বোঝানো হয়। এটি নীতি গঠন, আইন সৃষ্টি এবং সরকারী নির্দেশ প্রদানে মূলত প্রকাশিত হতে পারে।

এগুলি মাত্র কিছু উদাহরণ, আধুনিক রাজনীতির প্রধান শক্তিগুলি নয়, কারণ এটি প্রধানতঃ পরিবর্তিত হয় এবং বিভিন্ন সময়ে প্রাধান্য পায়। প্রধান শক্তির অবশ্যই পরিবর্তনশীলতা এবং বিভিন্ন কারণে পরিবর্তিত হতে পারে।

রাজনীতি শেখার কৌশল

রাজনীতি শেখার কৌশল সম্পর্কে আপনাকে কিছু পরামর্শ দিতে পারি। রাজনীতি শেখার জন্য কিছু প্রধান উপায় নিম্নে উল্লেখ করা হলো:

  • গবেষণা ও অধ্যয়ন: রাজনীতির বিভিন্ন দিকে গবেষণা ও অধ্যয়ন করা উচিত। বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সন্ধানগুলি পঠন করুন এবং পর্যাপ্ত জ্ঞান সংগ্রহ করুন। এটি আপনাকে রাজনৈতিক প্রক্রিয়া ও বৈপ্লবিক ঘটনাগুলি সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে বুঝতে সাহায্য করবে।

  • স্বয়ংসেবকতা বা অবদান: রাজনীতিতে সক্রিয় হতে চাইলে, আপনার সমাজের মানুষের কথা শোনার প্রয়োজন হবে। স্থানীয় কমিউনিটির সমস্যার সমাধানে সক্ষম হওয়া উচিত। এটি আপনার রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে সফলতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
  • জনসাধারণের সাথে সংযোগ স্থাপন: রাজনীতি শেখার একটি মৌলিক মানচিত্র হলো মানুষের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করা। আপনাকে গাঠন করতে হবে জনসাধারণের সমস্যা ও প্রয়োজনার সাথে অনুরূপ রাখার জন্য। জনসাধারণের সাথে সক্ষম সাংগঠনিক সম্পর্ক গঠন করুন এবং তাদের মতামত শুনার চেষ্টা করুন।
  • নেতৃত্ব দক্ষতা: রাজনীতিতে সাফল্য অর্জনের জন্য নেতৃত্ব দক্ষতা খুব জরুরি। আপনার দক্ষতা বাড়ানোর জন্য নেতৃত্ব ও পরিচালনা দ্বারা সংশ্লিষ্ট কৌশল বিকাশ করুন। আপনি অন্যদের সঙ্গে মিল করে কাজ করতে পারেন এবং সমস্যাগুলি সমাধান করার জন্য নেতৃত্ব দেখাতে পারেন।
  • সম্প্রদায়িক সহিষ্ণুতা: রাজনীতিতে কৌশল অর্জনের জন্য সম্প্রদায়িক সহিষ্ণুতা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে একটি বিদ্যমান সমস্যা বিষয়ে বিভিন্ন মতামত গ্রহণ করতে হবে এবং সমস্যার বিভিন্ন দিক সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা গ্রহণ করতে হবে।

  • যুক্তিসঙ্গতি ও ব্যবস্থাপনা: রাজনীতি শেখার জন্য আপনাকে যুক্তিসঙ্গতি ও ব্যবস্থাপনার প্রকৃতি শিখতে হবে। আপনাকে প্রশাসনিক দক্ষতা এবং যুক্তিসঙ্গতির মাধ্যমে সমস্যাগুলি সমাধান করতে হবে।

  • অভিজ্ঞতা সংগ্রহ: রাজনীতি সম্পর্কে অভিজ্ঞতা গ্রহণ করতে হবে। বিভিন্ন রাজনৈতিক পদে অভিজ্ঞতা সংগ্রহ করতে পারেন এবং স্বয়ংসেবকতা প্রদর্শন করতে পারেন প্রাক্তন রাজনৈতিক নেতাদের সাথে মিশ্রিত হওয়া উচিত।

মেয়াদী রাজনীতিবিদ হওয়ার জন্য শিক্ষা, সংগঠনগত কর্মক্ষমতা, সম্প্রদায়িক সহিষ্ণুতা, পরিকল্পনা ও নীতি তৈরি, ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা এই সবই গুরুত্বপূর্ণ। সম্পূর্ণভাবে রাজনীতি শিখতে সময় ও পরিশ্রম দিয়ে নিজেকে প্রশিক্ষণ দিন এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করুন।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিরোধী দলের ভূমিকা

বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিরোধী দলের বিভিন্ন ভূমিকা রয়েছে। এই দলগুলি সাধারণত প্রতিষ্ঠান ও বিচারপতির পর্যায়ে সংগঠিত হতে পারে এবং রাজনৈতিক সমর্থনকারীদের নির্বাচনে অংশ নিতে পারে। বাংলাদেশের বিভিন্ন সময়ে বিরোধী দলগুলির ভূমিকা নিম্নলিখিতঃ

১. মুখপত্র দলগুলি: প্রধানতঃ রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে সংগঠিত হয়ে থাকে। এই দলগুলি সরকারের নীতিমালা, নির্দেশনা বা কোনো নির্ণয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়। তারা সাধারণত সংবিধানের কাঠামো মেনে চলার দায়িত্ব দেওয়া হয়ে থাকে এবং সরকারের কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ ও নিগরানী করে থাকে। এটি সংসদের প্রতিবেদন ও সংশোধনের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।

২. প্রতিষ্ঠানসমূহ: বাংলাদেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানসমূহের ভূমিকা রয়েছে, যা নিম্নলিখিতঃ

  • সামরিক বাহিনী: সামরিক বাহিনীগুলি সরকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্যবহার হয়। এগুলির মধ্যে পুলিশ, সীমান্ত রক্ষণা কর্মকর্তা, সামরিক বাহিনীর সদস্য ইত্যাদি রয়েছে। তারা সাধারণত বাংলাদেশের আইন এবং শাস্ত্রাবলির বিধান অনুযায়ী অপরাধ দমন এবং সামরিক রক্ষা বা অপসারণ করে থাকে।

  • রাজনীতিবিদের দল: বাংলাদেশের রাজনীতিবিদের দলগুলি অধিকাংশই একই আইনগুলির অধীনে সংসদে প্রতিবেদন ও আলোচনা করে। এগুলি মতবাদ, নীতিমালা বা সরকারের নির্দেশনা বিরুদ্ধে অভিযোগ ও প্রতিবাদ করতে পারে। এছাড়াও তাদের কর্মকাণ্ড হল সাধারণ মানুষের পক্ষে পথপ্রদর্শন করা, আইন সংশোধন প্রস্তাব করা এবং সংবিধানের মধ্যে সরকারের প্রতিষ্ঠান ও কর্মকাণ্ডের সীমা ও নিয়ন্ত্রণ বিধায়িত করা।

  • মানবাধিকার সংরক্ষণ প্রতিষ্ঠান: বাংলাদেশে মানবাধিকার সংরক্ষণ প্রতিষ্ঠানগুলির ভূমিকা রয়েছে যা মানবাধিকার সংঘের উদ্যোগে স্থাপিত হয়েছে। এগুলি মানবাধিকার সংরক্ষণ, অভিযান ও শিকার বিপত্তি প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে থাকে এবং বাংলাদেশের নাগরিকদের মানবাধিকার রক্ষার জন্য অভিযান চালায়। এগুলির মধ্যে মানবাধিকার কমিশন (হিওর) ও মানবাধিকার সংঘ (হিআরসি) উল্লেখযোগ্য।

শিক্ষায় রাজনীতির প্রভাব

শিক্ষায় রাজনীতির প্রভাব অনেকটা বলা যায় যে, রাজনীতি শিক্ষার উন্নতি ও প্রসারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি একটি দ্বিধা সৃষ্টি করতে পারে, অর্থাৎ এটি সম্ভবত উপকারী হতে পারে বা ক্ষতিকারক হতে পারে।

সকল রাষ্ট্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাজনীতির সংগঠনাধীন থাকে এবং শিক্ষা নীতিমালা নির্ধারণে রাজনীতির প্রভাব বিদ্যমান থাকে। এটি ক্ষেত্রে সরকারি নীতিমালা প্রধান ভূমিকা পালন করে, যা শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মান ও মানবিক বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। রাজনীতিগত সিদ্ধান্তের ফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির ব্যবস্থা, সমন্বিত শিক্ষাক্রম ও পাঠধারা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের নির্বাচন ও নিয়োগ প্রক্রিয়া, শিক্ষার্থীদের যাত্রা-বিদ্যমান সুবিধা ইত্যাদি প্রভাবিত হয়।


রাজনীতিগত প্রশাসনের ফলে শিক্ষায় পূর্বাভাস ও স্বাধীনতা অবলম্বন পায়, যেটি শিক্ষার্থীদের চিন্তামুগ্ধ ও সৃজনশীল করতে পারে। রাজনীতির উপস্থাপনা এবং নীতি ঘোষণা সামাজিক পরিবর্তনের উৎস হিসাবে কাজ করতে পারে এবং শিক্ষার্থীদের অবস্থান, বক্তব্য ও অধিকার নির্ধারণে ব্যবহৃত হতে পারে।


আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ সংক্রান্ত সম্পর্ক হলো শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠানের বাইরের পরিবেশের প্রভাবের উল্লেখ্য পাতা। সমাজের রাজনীতিগত সংঘটন ও আন্দোলনের ফলে শিক্ষার্থীরা রাজনীতির জন্য সচেতন হয়ে ওঠে এবং নিজেদের কর্মক্ষেত্রে রাজনীতি প্রবর্তন করে তাদের ইচ্ছামত নীতি ও পদক্ষেপ নেয়। এই প্রক্রিয়া শিক্ষায় নেতৃত্ব ও ন্যায়বিচার প্রবৃত্তির বৃদ্ধির উদ্দীপক হতে পারে।


সারসংক্ষেপে বলা যায় যে, শিক্ষায় রাজনীতির প্রভাব সামাজিক পরিবর্তন ও সচেতনতা উত্পাদনে সহায়তা করতে পারে এবং শিক্ষার মাধ্যমে নীতিমালা ও নৈতিক গঠনের অংশ হিসাবে কাজ করতে পারে। তবে, শিক্ষায় রাজনীতির মাধ্যমে পরিচালিত কোনও সমস্যাও দেখা যায় যেন শিক্ষার স্বাধীনতা ও মান ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Pages